Close Menu
Daily Morning 24Daily Morning 24
    Facebook X (Twitter) Instagram
    • About Us
    • Contact Us
    • Content Transparency
    • Editorial Policy
    • Fact Checking Policy
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Daily Morning 24Daily Morning 24
    Subscribe
    • Home
    • জাতীয়
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • আলোচিত সংবাদ
    • ক্যাম্পাস
    • খেলা
    • বিনোদন
    Daily Morning 24Daily Morning 24
    Home»জাতীয়»ভারত-তাজউদ্দীনের গোপন সেই ৭ দফা চুক্তিতে আসলে কী ছিল?
    জাতীয়

    ভারত-তাজউদ্দীনের গোপন সেই ৭ দফা চুক্তিতে আসলে কী ছিল?

    অনলাইন ডেস্কBy অনলাইন ডেস্কApril 12, 2025 9:33 AMNo Comments6 Mins Read
    Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Email
    Share
    Facebook Twitter LinkedIn Pinterest Email

    মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারত তাজউদ্দীন আহমদকে দিয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে জনস্বার্থবিরোধী সাতটি চুক্তি করেন। ভারতের সঙ্গে ২৫ বছর মেয়াদি আরও একটি চুক্তি করা হয়।

    তাজউদ্দীন আহমদ ১৯৭১ সালে মুজিবনগর সরকারের অস্থায়ী প্রধানমন্ত্রী ও পরে দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭৪ সাল পর্যন্ত অর্থমন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি যখন অস্থায়ী প্রধানমন্ত্রী ছিলেন, মুক্তিযুদ্ধের ৯ মাসে ভারতে আশ্রয় নেওয়া মুজিবনগর সরকারকে দিয়ে ভারত চুক্তিগুলো করিয়ে নেয়। চুক্তিগুলোর বিষয়গুলো নিয়ে রাজনৈতিক মহলে আলোচনা থাকলেও মওলানা ভাসানীর হক-কথা পত্রিকা প্রকাশের পর সে সময় দেশের মানুষ ভারতের কাছে দাসখত দেওয়ার বিষয়ে কিছুটা ধারণা পায়। সেই ৭টি চুক্তি বাতিলের ব্যাপারে কোনো উদ্যোগ না নিয়ে ভারতের সঙ্গে ২৫ বছর মেয়াদি চুক্তির বিষয়ে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা তখন বলেছিলেন, ভারত আজীবন বাংলাদেশকে তার দাসত্বে রাখতেই এসব চুক্তি করে।

    এদিকে ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের যেসব চুক্তি এখনো গোপন রয়েছে, সেগুলো প্রকাশের দাবি জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। তারা যুগান্তরকে বলেন, চুক্তিগুলো সম্পর্কে জানার অধিকার দেশের মানুষের রয়েছে। তাই এগুলো জনসম্মুখে প্রকাশ করা উচিত, যাতে সাধারণ মানুষ তা জানতে পারে।

    এদিকে তাজউদ্দীন আহমদের সঙ্গে করা ভারতের চুক্তিগুলোর মধ্যে রক্ষীবাহিনী গঠন, ভারত ছাড়া অন্য কোনো দেশের কাছ থেকে অস্ত্র কেনায় নিষেধাজ্ঞা, বাংলাদেশের বহির্বাণিজ্য ভারতের নিয়ন্ত্রণে রাখা, বাংলাদেশের বার্ষিক ও পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা ভারতকে দিয়ে অনুমোদন করিয়ে নেওয়া ও বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি ভারতের পররাষ্ট্রনীতির অনুবর্তী রাখার বিষয়গুলো অন্তর্ভুক্ত ছিল বলে হক-কথায় প্রকাশিত প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।

    তার (তাজউদ্দীন আহমদ) লন্ডন-নিউইয়র্ক ভায়া-কলকাতা সফরকে তাৎপর্যহীন বলে বর্ণনা করে প্রতিবেদনে বলা হয়, ঢাকা বিমানবন্দর ছেড়ে কলকাতার দমদম বিমানবন্দরে পা রেখেই তাৎপর্যপূর্ণ কিছু কথা বলেন তিনি। মওলানা ভাসানীর হক-কথা পত্রিকায় এ তথ্য উল্লেখ করে তাজউদ্দীন আহমদ সম্পর্কে বলা হয়, ‘তার প্রধানমন্ত্রিত্বের আমলে ভারত বাংলাদেশকে সুবিধামতো বাগে পেয়ে ‘গোপন সাতখানি চুক্তি’ গোপনে স্বাক্ষর করিয়ে নিয়েছিল। সেগুলোর পীড়ন ও দংশনে বাংলাদেশের আপামর জনসাধারণ অতিষ্ঠ হয়ে ওঠে। এতে তাজউদ্দীনরাও মুসিবতে পড়েন। ভারতকে আশ্বাস দিয়ে তাজউদ্দীন কলকাতায় বলেছেন, ‘কতিপয় ঠগের কার্যকলাপে বাংলাদেশকে ভুল বোঝা ভারতীয় প্রভুদের উচিত হবে না। বাংলাদেশকে বিভিন্নভাবে একশ বছরের জন্য ভারতের কাছে বন্ধক রেখে তাজউদ্দীনের মন্ত্রিসভা মহাপুরুষের কাজ করেছে এবং এ বন্ধকি শৃঙ্খলের প্রতিবাদে যারা মুখর হয়েছে, তারা তাজউদ্দীনের চোখে ঠগ, জুয়াচোর ইত্যাদি। অন্তর্যামী নীরবে সব ঘটনা দেখে না হেসে পারবেন না।’

    আরও পড়ুনঃ  ড. ইউনূস এর অনুরোধেই কি ট্রাম্প ৯০ দিন পেছালো শুল্ক আরোপ!

    এতে বলা হয়, এখন জানা যাচ্ছে ভারত বাংলাদেশকে মোট আটখানি অধীনতামূলক সম্পর্কের চুক্তিতে আবদ্ধ করেছে। মুক্তিযুদ্ধের নয় মাস ভারত যে সাহায্য দিয়েছে, তার প্রতিটি সাহায্য পরে পরিশোধ করে দেওয়ার শর্তে দিয়েছে লিখিত চুক্তি অনুযায়ী। এসব চুক্তির শর্ত এত হীন এবং লজ্জাকর যে তাজউদ্দীন সরকার ও বর্তমান সরকার জনগণের ভয়ে তা প্রকাশ করছে না। সরকারটি ভারতে থাকাকালে যে ‘সাতখানা চুক্তি’ হয়েছে তার ভদ্র শর্তগুলো পর্যবেক্ষকদের কাছে একটি সামরিক ও অধীনতামূলক মিত্রতা চুক্তির নামান্তর বলে প্রতীয়মান হয়েছে। এ থেকে ধারণা করা সম্ভব যে, পূর্ববর্তী ৭টি চুক্তি কতটা জঘন্য ছিল।

    এতে আরও বলা হয়, ‘সরকারের সর্বস্তরে অন্তর্দ্বন্দ্ব ও গুঁতোগুঁতি শুরু হওয়ায় গোপন চুক্তিগুলোর কিছু কিছু তথ্য প্রকাশ হয়ে পড়েছে। যতদূর জানা গেছে, এসব চুক্তিতে ভারত ‘কতকগুলো ব্যাপারে বাংলাদেশকে নিজের ইচ্ছামতো পরিচালনার কর্তৃত্ব লিখিয়ে নিয়েছে।’

    কী আছে সেই ৭ চুক্তিতে : ১. ‘বাংলাদেশে ভারত তার ইচ্ছামতো, পছন্দসই লোক দিয়ে পছন্দসই নেতৃত্ব পাঠিয়ে একটি সামরিক বাহিনী গঠন করবে, যারা আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে আধাসামরিক বলে পরিচিত হবে। কিন্তু এদের গুরুত্ব এবং সংখ্যার দিক থেকে বাংলাদেশের মূল সামরিক বাহিনী থেকে বড় ও তাৎপর্যপূর্ণ রাখা হবে। ধারণা করা হচ্ছে, এই বাহিনীটি হচ্ছে রক্ষীবাহিনী। ভারতীয় সৈন্যের পোশাক, ভারতীয় সেনানীমণ্ডলীর নেতৃত্ব ও ভারতের অভিরুচি অনুযায়ী বিশেষ শ্রেণির লোককে শতকরা ৮০ জন এবং ‘বিশেষ বাদ’-এর সমর্থক ২০ জন করে নিয়ে এই বাহিনী গড়ে তোলা হচ্ছে। অস্ত্র, গাড়ি, পোশাক, সুযোগ-সুবিধার দিক দিয়ে এই বাহিনীটি মূল বাহিনীকে ছাড়িয়ে গেছে। এ বাহিনীটি ব্যবহার করা হবে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে। ভারতবিরোধী কোনো সরকার ঢাকার ক্ষমতায় বসলেও বাহিনী দিয়ে তাকে উৎখাত করা হবে। বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ভারতবিরোধী রাজনীতি সমর্থকদের এই বাহিনী দিয়েই দমন করা হবে। এ বাহিনীর মধ্যে ভারতপ্রেমী বিশেষ শ্রেণির লোকরা সংখ্যাগরিষ্ঠ হওয়ায় কোনোদিন এদের ভারতের বিরুদ্ধে লাগানো যাবে না। এ দেশের জনগণ কোনোদিন বিপ্লবে অবতীর্ণ হলে, রক্ষীবাহিনীর পোশাক পরে ভারতীয় সৈন্যরা লাখে লাখে রক্ষীবাহিনী সেজে এ দেশের অভ্যন্তরে জনগণকে দমন করতে পারবে।’

    আরও পড়ুনঃ  তফসিল ঘোষণা কবে জানালেন নির্বাচন কমিশন

    ২. ‘বাংলাদেশ ভারতের কাছ থেকে যে সামরিক সাহায্য নিয়েছে তা পরিশোধ করতে হবে বিভিন্নভাবে যেমন-ভারত ছাড়া অন্য কোনো দেশের কাছ থেকে বাংলাদেশ অস্ত্র কিনতে পারবে না। মাঝে মাঝে ঘোষণা করা হবে ভারত থেকে এত কোটি টাকার অস্ত্র কেনা হলো। এর দাম ভারতই ঠিক করে দেবে। সরবরাহ দেওয়া হবে অর্ধেক অস্ত্র। সরবরাহকৃত অস্ত্রও ভারত ইচ্ছামতো নিজ দেশে নিয়ে যেতে পারবে। অর্থাৎ একই অস্ত্র বারবার দেখিয়ে ১৯৭১-এর পাওনা এবং ভারতের সম্পূর্ণ যুদ্ধ খরচ আদায় করা হবে। অভ্যন্তরীণ গোলযোগ দমনের অস্ত্র ছাড়া কোনো ভারী অস্ত্র সাঁজোয়া, গাড়ি বা ট্যাংক বাংলাদেশকে দেওয়া হবে না।’ ৩. ‘বাংলাদেশের বহির্বাণিজ্য ভারতের নিয়ন্ত্রণে থাকবে। ভারতের অনুমতি ছাড়া কোনো পণ্য বিদেশে রপ্তানি করা যাবে না। কোন পণ্য কত দরে বাইরে রপ্তানি করতে হবে ভারত সেই দর বেঁধে দেবে। এসব পণ্য ভারত নিজে কিনতে চাইলে বাংলাদেশ আর কারও সঙ্গে সে পণ্য বিক্রির কথা আলোচনা করতে পারবে না। বাংলাদেশের আমদানি তালিকা ভারতের কাছ থেকে অনুমোদন করিয়ে নিতে হবে। (বাংলাদেশে বিদেশি পণ্য আমদানির ব্যাপারে ভারত উদার থাকবে-যেসব পণ্য ভারতকেও আমদানি করতে হয় সেগুলো আমদানি করানো হবে বাংলাদেশকে দিয়ে? বাংলাদেশ তার বৈদেশিক মুদ্রার তহবিল ভেঙে বিদেশ থেকে যেসব সামগ্রী আমদানি করবে সেগুলো ভারত নিজে আমদানি করবে না। চোরাচালানের মাধ্যমে ভারত বাংলাদেশ থেকে সেই মালগুলো ভারতীয় টাকায় জোগাড় করবে। বিলাতের সেভেন ও রুক বেডর বেলায় এসব এবার ঘটেছে। ভারত সেভেন ও ক্লক আমদানি করেনি। বাংলাদেশকে দিয়ে বিপুল পরিমাণে দেড় কোটি টাকার ব্লেড আমদানি করিয়েছে- এখন ভারত নিখরচায় সে ব্লেড নিয়ে গেছে।’

    ৪. ‘বাংলাদেশের বার্ষিক ও পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনাগুলো ভারতকে দিয়ে অনুমোদন করিয়ে নিতে হবে। (বাংলাদেশ যেন স্বাবলম্বী না হতে পারে ভারত সেভাবে পরিকল্পনাগুলো কেটেছিঁড়ে ঠিক করবে। আইয়ুবি আমলে, বাংলাদেশে পরিকল্পনায় অর্থ ব্যয় হয়েছে কিন্তু সবই অনুৎপাদনশীল খাতে। পশ্চিম পাকিস্তানে সব অর্থ ঢালা হয়েছে উৎপাদনশীল খাতে। ভারতও বাংলাদেশের উন্নয়নকে অনুৎপাদনশীল রেখে দিতে চায়। ইতোমধ্যে সরকার কর্তৃক ঘোষিত বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি ও বাজেটে একই অবস্থা দেখা গেছে। আগামী মহাপরিকল্পনা এখন ভারতের কাছে পাঠানোর জন্য প্রস্তুত হচ্ছে তাতেও অনুৎপাদনশীল খাত প্রাধান্য পাবে।)’

    আরও পড়ুনঃ  আওয়ামীলীগ নিয়ে যা বললেন ড. ইউনুস

    ৫. ‘বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি ভারতের পররাষ্ট্রনীতির অনুবর্তী রাখতে হবে। অভ্যন্তরীণ রাজনীতির ক্ষেত্রে ভারতের পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে।’

    ৬. ‘বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যকার চুক্তিগুলো বাংলাদেশ একতরফাভাবে অস্বীকার করতে পারবে না। তবে ভারত এ চুক্তিগুলোর কার্যকারিতা অস্বীকার না করলে বছর-বছরান্তে এ চুক্তিমালা বলবৎ থাকবে।’

    ৭. ‘ডিসেম্বর যুদ্ধের অব্যবহিত পূর্বে স্বাক্ষরিত চুক্তিতে বলা হয়েছিল যে, ভারতীয় সৈন্যরা যে কোনো সংখ্যায় যে কোনো সময় বাংলাদেশের অভ্যন্তরে প্রবেশ করতে পারবে এবং বাধাদানকারী যে কোনো মহলকে নিশ্চিহ্ন করে দিতে পারবে। ভারতীয় বাহিনীর এ ধরনের অভিযানের প্রতি বাংলাদেশ সরকার স্বীকৃতি দিচ্ছে। ভারত চুক্তিটি নাকচ না করলে বছর-বছরান্তে এ চুক্তি কার্যকর থাকবে।’

    হক-কথার ওই প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ‘মুক্তিযুদ্ধের ৯ মাসে ভারত মোটামুটি এ ধরনের চুক্তিগুলো সম্পাদন করে নিয়েছিল! স্বাক্ষর দিয়েছিলেন তাজউদ্দীন আহমদরা। বাংলাদেশকে বেকায়দা অবস্থায় পেয়ে এমনি ঠগ ও শঠতাপূর্ণ চুক্তিতে তাকে বাঁটা হয়েছিল। আজ এসব চুক্তি মরণফাঁদ ছিন্ন করার জন্য যারা সংগ্রাম শুরু করেছেন প্রভুগৃহ পদার্পণ করে তাজউদ্দীন সাহেব তাদের ঠক জুয়াচোর বলে অভিহিত করলেন। একেই বলে ভাগ্যের নির্মম পরিহাস।’

    এতে বলা হয়, ‘প্রভুর মনতুষ্টির জন্য তাজউদ্দীন সাহেবরা যা খুশি তা বলে দেশের জনগণকে গালাগালি করতে পারেন। কিন্তু বাচালতা দিয়ে অপরাধ ঢাকা যায় না। বাংলাদেশকে ভারতের পদপ্রান্তে সমর্পণের দাসখত লিখিয়ে লোকদের জনতার দরবারে অচিরেই জবাবদিহি করতে হবে।’

    বিশেষজ্ঞদের অভিমত : রাজনৈতিক বিশ্লেষক ড. মাহবুব উল্লাহ যুগান্তরকে বলেন, এ দেশের একজন নাগরিক হিসাবে আমার অধিকার রয়েছে ১৯৭১ সাল থেকে এ পর্যন্ত ভারতের সঙ্গে যেসব চুক্তি সই হয়েছে, সেগুলোর বিষয়ে জানার। এসব চুক্তি প্রকাশ করা হলে জাতীয় স্বত্বার কতটুকু লাভ বা ক্ষতি হয়েছে তা জানতে পারব এবং সেই অনুযায়ী নাগরিক হিসাবে আমার চাওয়ার কথা বলতে পারব। আর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের সাবেক অধ্যাপক ড. শাহাদুজ্জামান যুগান্তরকে বলেন, এখনো প্রকাশিত হয়নি ভারতের সঙ্গে এমন চুক্তি থাকলে তা সরকার নথিপত্র খুঁজে প্রকাশ করতে পারে। চুক্তির তথ্য জানার অধিকার জনগণের রয়েছে।

    Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Email
    অনলাইন ডেস্ক

      Related Posts

      শঙ্কা’র পরেই ফের ভূমিকম্প, ৪ জেলা উচ্চ ঝুঁকিতে

      April 12, 2025 9:17 AM

      সকল আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীর ঢাকায় আগমন ঠেকানোর নির্দেশ পুলিশের

      April 12, 2025 8:12 AM

      ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিল করে যেভাবে বাংলাদেশের উপকার করলেন মোদি!

      April 12, 2025 8:04 AM
      Add A Comment
      Leave A Reply Cancel Reply

      Latest News

      Shafiqul Alam condemns attack on Nur – Bd24live

      August 30, 2025 4:51 PM

      Summit Group Founder Muhammed Aziz Khan’s UNICEF Partnership Expands to Support 10,000 Out-of-School Children in Bangladesh

      August 29, 2025 1:11 AM

      Ordinance on enforced disappearance with death penalty approved in principle – Bd24live

      August 28, 2025 10:51 PM

      Political parties call for national unity to resolve Rohingya crisis – Bd24live

      August 26, 2025 1:30 AM
      Facebook X (Twitter) LinkedIn WhatsApp Telegram
      © 2025 Daily Morning 24

      Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.